এ কারণে একজন দক্ষ সংগঠক ও সাংস্কৃতিক মনা নেতৃত্ব খোঁজ করছিলেন এ আসনটির সাবেক সাংসদ ও মন্ত্রী মেজর অবঃ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম। ২০১৪ সালে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব তুলে দেন সাবেক ছাত্রনেতা, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক, নাট্য সংগঠন নান্দিকার একাডেমির সভাপতি আজাদ হাওলাদারের হাতে। তিনি যথেষ্ট দক্ষতার সহিত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন শেষে ২০১৯ সালে সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত হন। এরপরেই সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব তুলে দেন ওয়েস্টার্ন পাড়ার বিএনপি নেতা শাহিন মুন্সীর হাতে।
এ দুই নেতা সংগঠনটির দুর্বলতা কোথায় তা চিহ্নিত করে পরিকল্পনা মাফিক কাজ করতে থাকেন। সংগঠনটি গতিশীল করতে উপযোগী সকল দিকের প্রতি লক্ষ্য রেখে পরিকল্পনা অনুযায়ী সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তাদের নিখুত পরিকল্পনা আর সাংগঠনিক দক্ষতায় ঝিমিয়ে পড়া জাসাস প্রাণ ফিরে পায় লালমোহন উপজেলায়। এখন যথেষ্ট চাঙ্গা জাসাসের সকল নেতা-কর্মীরা।
ঝিমিয়ে পড়া সকল নেতা-কর্মীরা এখন দারুন উজ্জীবিত। সম্প্রতি প্রতিটি ইউনিয়নে সাংগঠনিক সফর ও আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে ,তারা নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করছেন। এতে দারুন খুশি ইউনিয়ন-ওয়ার্ডের জাসাস নেতা-কর্মীরা।
জাসাস উপজেলা সভাপতি আজাদ হাওলাদার বলেন, জাসাসকে বিএনপির সকল অঙ্গসংগঠনের মধ্য একটি মডেল সংগঠন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এই সংগঠনটিকে অধিক সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করে ফ্যাসিবাদী গণতন্ত্র-ভোটাধিকার হরণকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে কাঁধে-কাধ মিলিয়ে একযোগে লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহবান জানান।